বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১০ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
বিউটির ঘাতক স্বামী রঞ্জন নিজেই উত্তরা থেকে স্ত্রীর লাশ কার্টুন বন্দি করে ফেলে চলে যায় ঘিওরে বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে আগুন লেগে  মালামালসহ দুটি দোকান পুরে ছাই  সিংগাইরে মদ্যপান করে থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যকে হত্যার হুমকি দেয়ার অভিযোগে ২ যুবদল নেতা আটক মানিকগঞ্জে উদ্ধার হওয়া কার্টনবন্দি নারীর মরদেহের পরিচয় মিলেছে মানিকগঞ্জে বাঁশঝাড়ে কার্টনে মিললো তরুণীর লাশ ধামরাইয়ে নারীকে পিটিয়ে হত্যা, মামলার আট ঘণ্টায় গ্রেপ্তার পলাতক বাবা-ছেলে ঢাকা আরিচা মহাসড়কে এসবি ডিলাক্স পরিবহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ১ আহত ৬ মনোবল হারাবেন না, অভ্যুত্থানে আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী–সেনা প্রধান ডেইরী ফার্ম এখন ডেরা রিসোর্ট , ক্ষমতার দাপটে ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে রিসোর্ট দ্রুত নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা জনগনের হাতে তুলে দিন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু

নেত্রকোনায় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত।

প্রতিনিধির নাম:
  • আপডেট করা হয়েছে: শুক্রবার, ১০ জুন, ২০২২
  • ২৩৯ দেখা হয়েছে:

 খান সোহেল নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি :১০ জুন-২০২২,শুক্রবার।

নেত্রকোনা খালিয়াজুড়ি উপজেলার মেন্দিপুর ইউনিয়নে সাতগাঁও এমবিপি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা জমিলা খাতুন কর্তৃক সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলার দায়েরের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে জেলার কর্মরত সাংবাদিকরা। ৮ জুন বুধবার সকালে জেলা শহরের মোক্তারপাড়াস্হ জেলা প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলাটি দ্রুত প্রত্যাহার করতে নিতে হয়ে হবে, অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে। উল্লেখ্য, গত ডিসেম্বর মাসে জমিলা খাতুন শিক্ষাগত যোগ্যতার জাল সনদ ও জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে চাকুরী করছেন মর্মে অভিযোগ করেন শফিউল নামের এক ব্যাক্তি। অভিযোগপত্রে দেখা যায়, জমিলা খাতুন এক বছর বয়সে প্রথম শেণী, দশ বছর বয়সে দাখিল ও ১২ বছর বয়সে তিনি আলীম পাশ করেন।চাকুরীতে যোগদানের পর তিনি তিন তিনবার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করেন।এমনকি যোগদানপত্রে তার নামের সাথে ভোটার আইডির নামের অমিল পাওয়া যায়। পরে জেলার কর্মরত সাংবাদিকরা সংবাদ মাধ্যমে তা প্রচার করেন। সংবাদ প্রচারের পরে বিষয়টি নিয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল গফুর স্বরেজমিনে বিদ্যালয়ে গিয়ে তদন্ত করেন। নিয়োগ সংক্রান্ত কাগজপত্র সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই না করেই জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জমিলা খাতুনের সকল কাগজপত্র ঠিক আছে মর্মে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল গফুরের কাছে বক্তব্যে চাইলে কিছুক্ষণ তিনি নিরব থেকে বলেন, এটা আমিত আর একা করি নাই। আমার সহকারী কর্মচারীরা মিলে আমরা কাজটি সম্পূর্ণ করেছি । পরে সংবাদ প্রচার করার কারনে জমিলা খাতুন বাদী হয়ে জেলার তিনজন সাংবাদিকসহ মোট নয়জনকে আসামি করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫/২৬ ও ২৯ ধারায় সাইবার ট্রাইব্রুনাল আদালত ময়মনসিংহে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার আসামীরা হলেন, এশিয়ান টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার, আমিনুল ইসলাম মনি,ভয়েজ অব নেত্রকোনার সম্পাদক আসাদুজ্জামান তালুকদার ও বার্তা সম্পাদক চপল সরকার। বর্তমানে মামলাটি আদালতের আদেশে নেত্রকোনা পুলিশ ব্যুরো ইনভেস্টিগেশন( পিবিআই) তদন্ত করছে।

আর্টিকেলটি শেয়ার করুন:

এই ক্যাটাগরির আরো খবর
© All rights reserved ©
themesba-lates1749691102